এম.এ.সাবলু হৃদয়, সিলেট : গর-র-র-র- গর-র-র-র- মেশিনেরর শব্দ। দর্জিপাড়ায় সেলাই মেশিনের শব্দ। শুরু হয় সকালে চলে সেহরী খাওয়ার আগ পর্যন্ত। রমজানে দর্জিদের এ ব্যস্ততা থাকে প্রতি বছর। এবার ও তাই। তবে একটু কম গতবারের তুলনায় বলেছেন অনেকেই। তারপরও ব্যস্ততা দর্জিপাড়ায় গেলে বুঝা যায়। ঈদের আমেজ সব খানেই। তবে দর্জিপাড়া বা টেইলার্স গুলোতে ঢুকলে বুঝার বাকি থাকে না সামনে ঈদ। উৎসবের তোড়জোড় দর্জিবাড়িতেই আগে পড়ে। ঈদে চায় নতুন কিছূ। রেডিমেড কাপড়ে এ নতুনত্ব পাওয়া যায় না বলেই দর্জিবাড়ি বা টেইলার্স যাওয়া বললেন গোলাপগঞ্জ এলাকার যবুক মাসুদ রানা। ঈদে নিজের মনের মতো পোশাক বানিয়ে পরতে চাইলে দর্জিবাড়িতে যেতেই হবে। এবারও প্রতিবারের মতো নিত্য নতুন ডিজাইনের প্রতি তরুন-তরুণীরা ঝোক বেশি। মেয়েরা সেলোয়ার কামিজ লেইছ লাগানো ও লাইলিন দিয়ে কাজ ও সাদা মাটা পোশাকে এমব্রয়ডারীর কাজ বেশি পছন্দ করছেন। নগরীর জিন্দাবাজার,বন্দারবাজার,জলারপাড়,লামাবাজার,সাগরাদঘীরপাড়,মিরাবাজার,আম্বরখানা,মিরের ময়দান,সুবিদবাজার ছাড়ারপার,উপশহর,রায়নগরসহ নগরীর বেশ কিছু মার্কেট ও সেলাই কারখানা ঘুরে দেখা গেছে কারিগরদের ব্যস্ততার চিত্র। নগরীর অলিগলিতে ছড়িয়ে থাকা টেইলার্সগুলোতে কারিগররাও ব্যস্ত সময় পার করছেন।