বৃহস্পতিবার , ২ জুলাই ২০১৫ | ৮ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. ইসলাম
  7. এক্সক্লুসিভ
  8. কক্সবাজার
  9. করোনাভাইরাস
  10. খেলাধুলা
  11. জাতীয়
  12. জেলা-উপজেলা
  13. পর্যটন
  14. প্রবাস
  15. বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি

গমের নিম্নমানের বিষয়টি কর্তৃপক্ষ আগেই জানত

প্রতিবেদক
কক্সবাজার আলো
জুলাই ২, ২০১৫ ৪:২৫ পূর্বাহ্ণ

137503_1 ব্রাজিল থেকে আমদানি করা গম যে নিম্নমানের সেটি বাজারে ছাড়ার আগেই জানত কর্তৃপক্ষ। প্রাথমিক পরীক্ষায় বিষয়টি ধরা পড়লে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে খালাস করার ব্যাপারেই আপত্তি জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু ঊর্ধ্বতন মহলের চাপের মুখে শেষ পর্যন্ত খালাস করতে বাধ্য হয় খাদ্য অধিদফতর। এমন অভিযোগও উঠেছে, মান পরীক্ষার জন্য বিসিএআইআরসহ বিভিন্ন কর্তৃপক্ষকে যে নমুনা সরবরাহ করা হয়েছে সেটি ব্রাজিল থেকে আমদানি করা গমের ছিল না।

খাদ্য অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে গম আমদানির দায়িত্ব দিতে গিয়ে সরকার নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাজারদরের চেয়ে অনেক বেশি দরে কার্যাদেশ দেয়া হয় এ দু’টি কোম্পানিকে। ৪২৫ কোটি টাকা ব্যয়ে যে গম আমদানি করা হয় সেটিও সর্বনিম্ন দর ছিল না। কর্তৃপক্ষ চাইলে স্থানীয় বাজার থেকে দেখেশুনে আরো কম সময়ে কম দামে মানসম্পন্ন গম কিনতে পারত বলে জানান সংশ্লিষ্ট একাধিক ব্যবসায়ী।

জানা যায়, খাদ্য অধিদফতরের মহাপরিচালকের পক্ষ থেকে মন্ত্রণালয়কে দেয়া চিঠিতেই গমের নিম্নমানের কথা স্পষ্ট করা হয়। ওই চিঠিতে জানানো হয়, মানগত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ না হওয়ার কারণেই গমবোঝাই সর্বশেষ জাহাজটি ফেরত দেয়া হয়েছে। গম আমদানির সাথে যুক্ত থাকার দায়ে তৎকালীন মহাপরিচালককে ওএসডি করা হলেও সংশ্লিষ্ট অন্যদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ায় মন্ত্রণালয় ও অধিদফতরে ক্ষোভ বিরাজ করছে। সরকারের অনেক দায়িত্বশীল ব্যক্তিই এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ। কিন্তু কেউই মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছেন না।

নতুন মহাপরিচালক ফয়েজ আহমদ নির্দ্বিধায় স্বীকার করেছেন, কার্যাদেশের শর্ত অনুযায়ী গমের নষ্ট দানার পরিমাণ সর্বোচ্চ ৪ শতাংশ এবং শুকনা দানা ৫ শতাংশ পর্যন্ত থাকার কথা। বিসিএসআইআরের পরীক্ষায় নষ্ট গমের দানা পাওয়া গেছে ১৬ শতাংশের বেশি এবং শুকনো দানা পাওয়া গেছে প্রায় ৯ শতাংশ। প্রতি বস্তায় ৭৫ কেজি গম পাওয়ার কথা থাকলে পাওয়া গেছে ৭১ কেজি করে। অথচ কার্যাদেশের শর্তানুযায়ী ৭২ কেজির কম থাকলে ওই গম বন্দর থেকে খালাসই করার কথা নয়।

এ দিকে আদালত থেকে নির্দেশনা দেয়ার পর বিপাকে পড়েছেন অধিদফতরের লোকজন। রুলের জবাব দিতে ব্যতিব্যস্ত হয়ে পড়েছেন সংশ্লিষ্টরা। আদালত অবমাননার ভয়ে সত্য গোপন করতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছেন মন্ত্রণালয়ের অধিকাংশ কর্মকর্তা। তা ছাড়া গম ক্রয় প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত না থাকায় বর্তমান মহাপরিচালক চান প্রকৃত সত্য আদালতের সামনে উপস্থাপন করতে। যদিও এ ক্ষেত্রেও বিশেষ মহলের চাপ অব্যাহত আছে। শেষ পর্যন্ত তারা অ্যাটর্নি জেনালের কার্যালয়ের শরণাপন্ন হতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।

উৎসঃ   নয়াদিগন্ত

সর্বশেষ - কক্সবাজার

আপনার জন্য নির্বাচিত

রামুতে বাঁকখালী নদীর তীব্র ভাঙনে সড়ক ও জনবসতি

পেকুয়ায় সাংবাদিক সহ নিরীহ গ্রামবাসীদের বিরুদ্ধে ফের মিথ্যা মামলা দায়েরের অভিযোগ

পাবনায় কলেজ শিক্ষিকাকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে ও হাজি বাবলুর গ্রেফতারের দাবিতে মানববন্ধন

টেকনাফ ও সাবরাংয়ে নাফ-নদীর বিস্তীর্ন উপকূলীয় এলাকা জোয়ারে প্লাবিত

টেকনাফে এনজিও’র গাড়ি তল্লাশি করে পাওয়া গেল লক্ষাধিক ইয়াবা

শেখ হাসিনার শাসনকালেই বাঙালী বিশ্বসভায় উন্নত মস্তকে দাঁড়াতে পেরেছে-স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

টেকনাফে সন্ত্রাসীদের হামলায় এক ব্যক্তির দুই হাতের কব্জি কর্তন

চিংড়ি চাষীদের ই-লার্ণিং প্রশিক্ষন

ঈদগাঁওতে আইন শৃঙ্খলার পরিস্থিতির অবনতি

নাফনদীতে মিয়ানমারের বিজিপি’র গুলিতে জেলে নিহতের ঘটনায় বাংলাদেশের প্রতিবাদ

https://coxsbazaralo.com/