এম.এ.সাবলু হৃদয়, সিলেট : পোষাকের সাথে ম্যাচ করে গহনা না হলে মেয়েদের সাজের পূর্ণতাই হয় না। আর এমন অভিমতই ব্যক্ত করলেন ঝুমা আকতার। তিনি জানালেন,ঈদের পোষাকের সাথে মাননসই গহনা খঁজতে বেরিয়েছেন। শুধু ঝুমায় নয়,নগরীর বিভিন্ন কসমোটিকস দোকানে গিয়ে দেখা যায় বিভিন্ন বয়সের নারীদের ভীড়। কেউবা কিনছেন কানের দুল,লিপস্টিক,গলার হার,আলতা ব্রেসলেট,পারফিউম ইত্যাদি। কসমোটিকস ব্যবসায়ী সায়েম জানালেন,সারা বছর কেনা বেচা থাকলেও ঈদে ক্রেতাদের সংখ্যা বেড়ে যায়। এসব ক্রেতার অধিকাংশই বিভিন্ন বয়েসের নারী। নগরীর বিপনী বিতান ও শপিং মলগুলোতে কসমোটিকসের যেমন চাহিদা রয়েছে তেমনি ফুটপাতে ও আছে এর চাহিদা। নিম্ন বিত্তের লোকজন ফুটপাত থেকে ক্রয় করছেন কসমোটিকস সামগ্রী। এসব কসমোটিকস সামগ্রীর মধ্যে দামেরও রয়েছে ফারাক। তবে ফুটপাতে কসমোটিকস বিক্রি হচ্ছে আরো কমদামে। আল হামরা শপিং সিটির কসমোটিকস দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা যায় ক্রমেই ক্রেতা বাড়ছে। লিজা কসমোটিকস এর মালিক সায়ম আহম্মদ জানান,এবার বাচ্চাদের প্রসাধনী বিক্রি হচ্ছে বেশি। বোম্বে কসমোটিকস এর মালিক জানান, এবার ব্যবসা তুলনামূলকভাবে ভাল। মিলেনিয়াম শপিং সিটির শাহবাজ কসমোটিকস এর মালিক শাহবাজ মিয়া জানান,সিটি গোন্ডের প্রতি ক্রেতাদের ঝোক বেশি।