কক্সবাজার আলো ডেস্ক :
হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের সভাপতি মুফতি ইজহারুল ইসলামকে চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে বন্দরনগরীর লালখান বাজার মাদ্রাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার তানভীর আরাফাত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘এখন মুফতি ইজহারুল ইসলামকে সিএমপি কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে মুফতি ইজহারুল নিজের মাদ্রাসায় জুমার নামাজে ইমামতি করেন। নামাজ থেকে বের হওয়ার পরই গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২০১৩ সালের ৭ অক্টোবরে মুফতি ইজহারুলের পরিচালনাধীন চট্টগ্রামের জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। এতে মারা যায় তিনজন। আহত হয় আরো দুজন। এ ঘটনা তিনজনকে আটক করা হলেও মুফতি ইজহারুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে একই মাদ্রাসার শিক্ষক হারুন ইজহার পলাতক ছিলেন। পরে হারুন ইজহার গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় খুলশী থানায় দায়ের করা হত্যা, বিস্ফোরণ ও এসিড মামলায় মুফতি ইজহারুল ইসলামসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০১৪ সালের ৬ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। মুফতি ইজহারুলের বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির ও ইসলামী ঐক্যজোটের একাংশের সভাপতি মুফতি ইজহারুল ইসলামকে চট্টগ্রামে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার দুপুরে বন্দরনগরীর লালখান বাজার মাদ্রাসা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি ওই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) গোয়েন্দা শাখার অতিরিক্ত কমিশনার তানভীর আরাফাত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, ‘এখন মুফতি ইজহারুল ইসলামকে সিএমপি কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ দুপুরে মুফতি ইজহারুল নিজের মাদ্রাসায় জুমার নামাজে ইমামতি করেন। নামাজ থেকে বের হওয়ার পরই গোয়েন্দা পুলিশের একটি দল তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
২০১৩ সালের ৭ অক্টোবরে মুফতি ইজহারুলের পরিচালনাধীন চট্টগ্রামের জামেয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। এতে মারা যায় তিনজন। আহত হয় আরো দুজন। এ ঘটনা তিনজনকে আটক করা হলেও মুফতি ইজহারুল ইসলাম ও তাঁর ছেলে একই মাদ্রাসার শিক্ষক হারুন ইজহার পলাতক ছিলেন। পরে হারুন ইজহার গ্রেপ্তার হন। এ ঘটনায় খুলশী থানায় দায়ের করা হত্যা, বিস্ফোরণ ও এসিড মামলায় মুফতি ইজহারুল ইসলামসহ পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে ২০১৪ সালের ৬ জুন আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। মুফতি ইজহারুলের বিরুদ্ধে নগরীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।