বুধবার , ২ সেপ্টেম্বর ২০১৫ | ১১ই আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আরো
  6. ইসলাম
  7. এক্সক্লুসিভ
  8. কক্সবাজার
  9. করোনাভাইরাস
  10. খেলাধুলা
  11. জাতীয়
  12. জেলা-উপজেলা
  13. পর্যটন
  14. প্রবাস
  15. বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি

কোরবানির পশুর ঘাটতি পূরণে মায়ানমারের গরু

প্রতিবেদক
কক্সবাজার আলো
সেপ্টেম্বর ২, ২০১৫ ৩:৪৬ অপরাহ্ণ

কক্সবাজার আলো ডেস্ক :
ঈদুল আজহা সামনে রেখে দেশে এবার কোরবানির পশুর সংকট হবে না বলে জানিয়েছে সরকার। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বলছে, দেশের উৎপাদন দিয়েই এ চাহিদা পূরণ সম্ভব। আর সামান্য সংকট থাকলেও তা পূরণ হবে মায়ানমার থেকে আসা গরু দিয়ে।  এরই মধ্যে মায়ানমার থেকে গুরু নিয়ে আসার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও জানায় মন্ত্রণালয়।  ঈদুল আজহায় মোট কত সংখ্যক পশু কোরবানি হয় তার সুনির্দিষ্ট তথ্য না থাকলেও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় বলছে, ঈদের পর চামড়া গণনায় গত বছর ৩৬ লাখ পশু জবাই হয়েছিলো।  মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ জানান, এই মুহূর্তে দেশে গরু মজুত আছে আড়াই কোটি। এরমধ্যে গাভী বা বকনা এক কোটি ২০ লাখ। বাকি এককোটি ৩০ লাখ এঁড়ে ও দামড়া। এই এককোটি ৩০ লাখের মধ্যে একবছর বয়সী গরু রয়েছে ৬৫ লাখ। বাকি ৬৫ লাখ কোরবানি করা যেতে পারে, তবে সব গরু বাজারে আসবে না। ৬৫ লাখের মধ্যে ৩০ লাখ গরু হৃষ্টপুষ্ট করা হচ্ছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এগুলো বাজারে তোলা হবে।
এবার পশু কোরবানি কিছুটা বাড়তে পারে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঘাটতি ১০ লাখ থাকলেও হৃষ্টপুষ্ট ৩০ লাখ বাদেও আরও ৩৫ লাখ গরু রয়েছে। বাজার ভালো থাকলে অনেকে এসব গরু নিয়ে আসবে। এতে খুব একটা সংকট হবে না।
প্রতিমন্ত্রী জানান, দেশে বর্তমানে মোট ছাগল-ভেড়ার সংখ্যা দুই কোটি ৮৮ লাখ। এরমধ্যে ভেড়ার সংখ্যা ৩২ লাখ ও ছাগল দুই কোটি ৫৬ লাখ। ছাগল-ভেড়া বছরে জবাইয়ের জন্য প্রস্তুত থাকে এককোটি ৩৮ লাখ। ৬৯ লাখ ছাগল কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে। ছাগল, ভেড়ার চাহিদাও দেশীয় উৎপাদন থেকে পূরণ হয়। বাইরে থেকে আসে না। তবে অনেকে সৌখিনভাবে উট নিয়ে আসেন।
ভারত থেকে গরু আসা বন্ধ থাকায় কিছুটা সংকটের আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ী মহল। তবে এরই মধ্যে মায়ানমার থেকে গরু আনার প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, ঈদের আগ পর্যন্ত মায়ানমার থেকে গরু আসবে। দেশীয় উৎপাদনে জোর দেওয়ায় আগামী বছর নিজস্ব উৎপাদন বাড়বে বলে জানান ওই কর্মকর্তা। আগামীতে সংকট মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র।
ভারত থেকে গরু না আসায় সরবরাহ কমেছে, ব্যবসায়ীরাও লাভের সুযোগ নিচ্ছে। এই আশঙ্কা থেকে প্রতিমন্ত্রী বলেন, এ ধরনের পরিবেশ যেন কেউ সৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য সতর্ক থাকতে হবে। আমরাও ব্যবস্থা নেব। গত বছরে চাহিদার তুলনায় বেশি গরু বাজারে ঢুকে যাওয়ায় খামারিরা ন্যায্যমূল্য পায়নি। মৎস্য ও প্রাণি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী জানান, ঢালাওভাবে গরু আসুক আমরাও তা চাই না। এতে আমাদের প্রাণিসম্পদের ক্ষতি হবে, ব্যবসায়ীরাও লোকসানে পড়বে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, ভারত ও মায়ানমার থেকে কিছু সংখ্যক পশু আসছে। তবে আনুষ্ঠানিকভাবে আসা বন্ধ রয়েছে। নেপাল থেকেও গরু আসে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, পশু উৎপাদনের দিকেই সরকার বেশি মনোযোগ দিচ্ছে। এতে সংকট হলেও মোকাবিলা হবে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য দিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, দেশীয় উৎস থেকে কোরবানির পশু পাওয়া যাবে।

সর্বশেষ - কক্সবাজার

আপনার জন্য নির্বাচিত

করোনা শেষে পর্যটন শিল্পে ব্যাপক পরিবর্তন আসছে

সেনাবাহিনী অশুভ শক্তিকে প্রতিহত করতে প্রস্তুত : প্রধানমন্ত্রী

বাঁকখালী নদী রক্ষায় প্রধানমন্ত্রী বরাবর জেলা প্রশাসককে স্মারকলিপি প্রদান

উখিয়া ও লিংক রোডে ইউনিয়ন ব্যাংকের নতুন দুই শাখা উদ্বোধন

করোনায় আক্রান্ত আমেরিকা প্রবাসী কুতুবদিয়ার সন্তান ডা. আতাউল ওসমানী, দোয়া কামনা

বগুড়ায় সড়ক দূর্ঘটনায় খরুলিয়ার যুবক নিহত

‘সেন্টমার্টিন রিসোর্ট’ অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ

জাতীয় সাঁতারে অংশ নিচ্ছে রামুর হাকিম রকিমা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থী

খালেদা জিয়াকে সাজা দিতেই কি প্রধান বিচারপতি অপসারণ?

৭ মার্চ ‘জাতীয় ঐতিহাসিক দিবস’ হচ্ছে

https://coxsbazaralo.com/