ঢাকামঙ্গলবার , ৮ অক্টোবর ২০২৪
  1. সর্বশেষ
  2. ইসলাম

ফতোয়া ও ফেরকার খাদে মুসলিম

প্রতিবেদক
কক্সবাজার আলো
৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬:১০ অপরাহ্ণ

Link Copied!

মাহবুবুর রহমান: মুসলিম জাতি কখনো উন্নতির চরম শিখরে উঠতে পারবে না। ফতোয়া আর ফেরকার খাদে পড়ে গেছে এই জাতির অনেক আগেই। এই জাতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার। বিশেষ করে বাংলাদেশে মুসলিমের কাছে এখন মুসলিমই নিরাপদ নয়। এক ইসলাম নানা ভাগে নানা মতাদর্শে ভাগ হয়ে গেছে। এই ভাগের রেশ টানতে টানতে মুসলিম জাতি আর কখনো এগিয়ে যেতে পারবে না।
প্রত্যেকটা ভাগই প্রত্যেকটা মতাদর্শই কোরআন এবং হাদিসের আলোকে নিজ নিজ যুক্তি উপস্থাপন করেই চলছে। এতে সাধারণ মানুষ কোনটা রেখে কোন গ্রহণ করবে বুঝে উঠতে পারেনা, পারবেও না। একদল পীর-মুরিদি, মাজার, অলি আউলিয়া, উরস, গান বাজনা বিশ্বাস করে। এরা মাওলা আলী (আ.) ও পাক পা াতনকে ধারন করে থাকে। তাই এদের দরবারে ইমাম হাসান হোসাইন মা ফাতেমা ও রাসুল পাক (স.) এর বন্দনা ও মাতমের উপর গান ও কাওয়ালি গেয়ে থাকে। গানের আরবী শব্দ গেনা। এই গেনা শব্দটি কোরআনের কোথাও খোঁজে পাবেন না। তাই বলি গানের বিরুদ্ধে কোরআনে একটি আয়াতও খোঁজে পাওয়া যায়না। গানের পক্ষে পঁচিশটি হাদিস আছে। গানের বিপক্ষে মাত্র আটটি হাদিস। তাও আবার দুর্বল হাদিস। বাংলাদেশে মাইজ ভান্ডার, সুরেশ্বর এবং চিশতিয়া দরবার গুলোতে অহরহ গান কাওয়ালি দীর্ঘদিন ধরেই চলে আসছে। লালনের মাজারে প্রতিনিয়ত গান বাজনা হয়ে আসছে। অনেক মোল্লারা লালনকে মুসলিম বলতেও রাজি নয়। তিনি নাকি বিজাতি। লালনের বই গুলো না পড়ে একটা ফতোয়া লাগিয়ে দেওয়া হলো। তা সাধারণ মানুষের পক্ষে বাক-বিচার করা অত্যন্ত কঠিন বিষয়।
শিয়ারা মাওলা আলীকেই বেশী প্রধান্য দেয়। কারণ তারা রাসুল পাক (স.) এর গাদিরে খুম এর ভাষণের পর থেকে মাওলা আলী (আ.) এর নিকট সব কিছু মনে করে। হযরত আবু বক্কর (র.) এর ছেলে কর্তৃক হযরত ওমর(র.) কে নাকি হত্যা, মা ফাতেমা তুজ জহুরা (আ.) এর বাগান ছিনিয়েসহ নানা কারণে চার বড় খলিফাকে মানতে রাজি নয়। শিয়াদের এই ধরণের বিষয় কিন্তু আবার সুন্নিরা মানতে রাজি নয়।
নানা মতাদর্শে সৃষ্টি হয়েছে খারেজী, ওহাবী, মোতাজিলা, আশারিয়া, বাহাই, কাদিয়ানি, গাবারিয়া, মালামাতিয়া, জাবারিয়া, বাটলভি, চক্রালভি, নাচারি, বৌরি, ইসমালিয়া, বুরহানিয়া, নুসাইরি, সাস ইমামি, ইয়াজিদি, দ্রæজ, দেওবন্দি, মওদুদি, তাবলিকি, সালাফি ইত্যাদি ফেরকা। একটা ফেরকাও সাধারণ মানুষ সৃষ্টি করেনি। সব জাদরেল মোল্লা মুনসিরাই সৃষ্টি করেছে।
কেউ ছবি তোলা পছন্দ করেনা। কেউ গান বাজনা বিশ্বাস করেনা। কেউ মাজার পছন্দ করেনা। কেউ আবার মসজিদে মাইক দিয়ে কোরআন তেলায়াত পছন্দ করেনা। চট্টগ্রামের হালি শহর দরবার শরীফের খলিফা মাওলানা আলতাফ (রহ.) তিনি মাইকের বিরুদ্ধে কোরআন ও হাদিসের আলোকে মাইক জায়েজ নেই বলে বিশাল কিতাব লিখে ফেলেছেন।
বাংলাদেশের আনাছে কানাছে দীর্ঘদিন ধরে পীর ফকিরি প্রথা চালু হয়ে আসছে। মসজিদের বদলে খানেকা শরীফই ছিল বেশী। এই পীর ফকিরদের কেন্দ্র করে বাৎসরিক উরস হয়ে আসছে। ইদানিং উরসের সাথে ইছালি সওয়াব মাহফিল শব্দটি ব্যানারে দেখা যায় বেশী। তখন বুঝতে হবে ওহাবী ফেরকা কৌশলে অলিদের দরবারে প্রবেশ করেছে।
মাইজ ভান্ডারী, মোসাবিয়া, হালিশহর, আমীর ভান্ডার, গারাঙ্গগিয়া, মির্জাখীল, চুনতি শাহ সাহেব কেবলা, আমানত শাহ (রহ.), বদর শাহ (রহ.), গরীব উল্লাহ শাহ (রহ.), আকবর শাহ(রহ.), বায়েজিদ বোস্তামী (রহ.), মোহছেন আউলিয়া (রহ.)সহ চট্টগ্রাম সারা বাংলাদেশে প্রতি বছর আনাছে কানাছে অলি আউলিয়াদের উরস হয়ে আসছে। এই সকল উরসে হাজার হাজার থেকে লাখো মানুষের ঢল দেখা যায়।
তাছাড়াও ঢাকার মিরপুরে, দেওয়ান বাগে, কতুববাগে, কেরানীগঞ্জ ফকিরনি দরবার শরীফে, সিলেটের শাহ জালাল(রহ.) শাহ পারান (রহ.), সুরশ্বের দরবার শরীফ, আটরশি, চন্দ্রপাড়ায় বিশাল মানুষের সমাগমে বাৎসরিক উরস হয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে। এই সকল যদি বিদাত বা ইসলাম সম্মত না হয় তাহলে আগের যুগের অলি আউলিয়ারা কি শিরক করেছে?? যে সকল দরবারের নাম লিখেছি উনার সকলে মাওলানা ছিলেন। ইসলাম বিষয়ে অনেক পারদর্শী ও সুফি সাধক ছিলেন। তাদের নিজ নিজ এলাকার লোকজন দরবারে গিয়ে বসে থাকতেন। ইসলামের আলো গ্রহণ করে আলোকিত হতেন।
মাইজ ভান্ডার, সুরেশ্বর, মির্জাখীল, দেওয়ানবাগ, আটরশি, চন্দ্রপাড়া, কেরানীগঞ্জ ফকিরনি দরবার শরীফের মুরিদ বাংলাদেশ ছাড়িয়েও পৃথিবীর সব দেশে আছে। যদি ধরে নিই যে সকল মোল্লারা ফতোয়া দিয়ে মাজার ভাঙ্গছে তারা সঠিক তাহলে অলি আউলিয়ারা ঠিক নেই। আর যদি আউলিয়ারা সঠিক হয় তাহলে মোল্লারা বেঠিক। কোন দিকে যাবে সাধারণ মানুষ??
যারা মাজার পুজারী বা মাজারপন্থি তারাতো কোন খারেজী, ওহাবী, সালেফি বা অন্যান্য ফেরকার মানুষের উপসনা বা ইবাদতের স্থানে গিয়ে হামলা করতেছে না। তাহলে প্রশ্ন এসে যায় মাজারে কেন তারা হামলা করবে? আপনি কোন ফেরকার আগে সেটা স্পষ্ট করুন। তারপর মাজার ভাঙ্গতে যান। আপনি মাজার পছন্দ না করলেও কোটি কোটি মানুষ মাজার পছন্দ করে। আপনি কোটি কোটি মানুষের বিশ্বাসের উপর আঘাত আনতে পারেন না।
বাংলাদেশে কোন মসজিদের টাকা দিয়ে মাজার হয়নি। বরং মাজারের টাকা দিয়ে মসজিদ হয়েছে। মাদ্রাসা হয়েছে। মাজারের টাকায় খায়, মাজার টাকায় পড়া-লেখা করে, মাজারের টাকায় মাওলানা মুফতি হয় অথচ মাজার মানে না। কি সুন্দর শিক্ষা ?? কোরআনের যে সকল আয়াত পড়ে মোরকাবা করে মাওলানারা অলি আউলিয়া, গাউস কুতুব হয়েছে সে সকল আয়াত কি মাজারের টাকায় খেয়ে পড়ে মাওলানা হয়েছেন তারা কি পড়ে নাই ???
ইসলামের মুল শিক্ষা কি এই যুগে আছে? ইসলামের মুল প্রচার কি বাংলাদেশে আছে?? কোরআনের যে অমূল্য বাণী সেই বাণীর প্রচার প্রকাশ কোথায়? কোরআনের হাজারো বার্তার মধ্যে একটা বার্তায় যুগ যুগ ধরে প্রচার হয়ে আসছে সেই আদি পিতা হযরত আদম (আ.) থেকে আজ পর্যন্ত। কোরআনের এই সার্বজনীন বার্তাটি হলো নিজেকে চেনা। নিজেকে কিভাবে চিনবেন সেই চেনার পদ্ধতিটি সাধারণ মোল্লা মুফতি মুফাসির মাওলানারা প্রচার করছে না। শুধু মাত্র এই বার্তা দিচ্ছে প্রত্যেকটা ধর্ম গ্রন্থে, সেই বার্তাটি হলো শয়তান মুক্ত হও নিজের পরিচয় জানতে পারবে। এই নিজের পরিচয় জানার জন্য বছরের পর বছর মোরকাবা বা ধ্যান বা মেডিটেশন করে আসছে আওলিয়া, পীর, গাউস, কুতুব, সাধু, মনি, ঋষিরা। নিেিজর যে পরিচয় পেয়ে গেছেন তিনি আল্লাহর পরিচয় পেয়ে গেছেন।
যে নিজের পরিচয় পেয়েছেন আর যে আল্লাহর পরিচয় পেয়েছেন সেকি সাধারণ মানুষ নাকি মহাপূরুষ বা আওলিয়া ?? সাধারণ মানুষ বা শয়তান যুক্ত মানুষ, অসাধারণ মানুষ বা শয়তান মুক্ত মানুষ কি এক ?? অসাধারণ মানুষ কারা আগে এটা বুঝতে হবে। অসাধারণ মানুষ হলো নবী রাসুল, গাউস কুতুব ইত্যাদি। এই অসাধারণ মানুষের মাজার হয়। মাজার আছে সকল নবী রাসুলের। মাজার আছে হযরত ইব্রাহীম (আ.), হযরত মুছা (আ.), রাসুল(স.) সহ অসংখ্য নবীর। মাজার আছে মাওলা আলী (আ.), ইমাম হাসান(আ.) শহীদে আজম ইমাম হোসাইন (আ.), ইমাম বুখারী, ইমাম তিরমিজী, ইমাম শায়েফী, ইমাম মালেকী, ইমাম ইবনে তাইমিয়াসহ অসংখ্য গাউস কুতুবের।
মাজার নেই এজিদের, আবু লাহাব, আবু জাহেল, উতবা, সায়েবা, আবদুল ওহাব নজদী, আবু সুফিয়ানসহ অসংখ্য বাতিলদের। আপনি যদি কি নবী রাসুল, গাউস কুতুব, ইমামদের অনুসারী ? নাকি এজিদ আবু লাহাব, আবু জাহেল ও আবদুল ওহাব নজদীর অনুসারী ??
নবী রাসুলের অনুসারী হলে মাজার রক্ষা করবেন, তাজিম করবেন। আর যদি এজিদ আবু লাহাব, আবু জাহেল ও আবদুল ওহাব নজদির অনুসারী হন মাজার ভাঙ্গবেন। আপনিই সিদ্ধান্ত নেন আপনি কোন ফেরকার বা কার অনুসারী ? নিজের বিবেককেই প্রশ্ন করেন।
নিজেকে চেনার জন্য হযরত বোয়ালী কালান্দার পানি (রহ.) বলতেছেন আসো বসো মোরাকাবা করো। সত্য না পেলে আমার মাজারে পাথর ছুড়ে মারো। পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য একটি চ্যালেঞ্জ চুড়ে দিয়েছেন। সেই কথাটিই বলছে ঢাকার কেরানী গঞ্জের চুনকুটিয়ার ফকিরনি দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা ডা. বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল সুরেশ্বরী। উনার লিখিত আটাশটা বই পড়ে দেখতে পারেন। হৃদয়ের ভেতর সামান্যটুকু ঈমান থাকলে আপনার প্রাণ কেঁপে উঠবে। আওলাদে মুর্শিদ ও বর্তমান পীর বাবা বেদম ওয়াসীও সেই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিচ্ছেন আসো বসো আমার কথা মতো মোরাকাবা করো। সত্য অবশ্যই জানতে পারবে। নিজেকে জানতে পারবে। মন চাইলে একবার গিয়ে মাত্র একশত বিশ দিন মোরাকাবা করেন।
আপনাকে আগেই জানতে হবে যারা মাজার ভাঙ্গার জন্য আওয়াজ তুলছে তারা আসলে কোন ফেরকার লোক। সাধারণ মানুষের উচিৎ তাদের সর্ম্পকে এবং তাদের আকিদা বা ফেরকা সর্ম্পকে জানা। যদি না জেনে ¯্রােতে গা ভাসিয়ে দেন তাহলে ঈমান আমল দুটোই যাবে।
সাধারণ মুসলিমের উচিৎ গুজবে কান না দেওয়া। গুজবে কান দিয়ে মাজার ভাঙ্গবেন। মানুষ মারবেন। অরাজকতা সৃষ্টি করবেন। তাহলে তো আপনি আর মুসলিম রইলেন না। এই সকল ফেরকার মধ্যে পড়ে নিজের জীবনকে বিপন্ন করবেন না। রাসুল(স.) এর শেফাযেত থেকে বি ত হবেন না। হাদিস শরীফে আছে দুনিয়ায় থাকতে যারা হুজুর পাক(স.) কে দেখেছেন তাদের জন্য বেহেস্ত ফরজ। সুরা তাওবায় দেওয়া বার্তা অনুসারে মোরাকবা করে দেখেন অবশ্যই কিছু না কিছু পাবেন।
মুসলিম জাতি যতদিন পর্য়ন্ত সুফিবাদ বা মোরাকবায় ফিরতে পারবে না ততদিন পর্যন্ত সভ্য হতে পারবে না। যার ভেতর ন¤্রতা ও ভদ্রতা নেই তার জন্য সুফিবাদ হারাম। সুফিবাদের প্রথম ধাপ বা সিঁড়িই হলো সভ্য হওয়া।
মুসলিম জাতিকে উন্নতির চরম শিখরে উঠতে হলে সভ্য হতে হবে। সভ্য হওয়ার জন্য জ্ঞানীদের মূল্যায়ন বা কদর করতে হয়। আরো বেশী কদর করতে হবে যাদের ভেতর সিনার জ্ঞান বা ইলমে লদুনি আছে তাদেরকে। আল্লাহর বিশেষ রহমত প্রাপ্ত লোকের কাছেই ইলমে লদুনি বা সিনার জ্ঞান থাকে। সেই সিনার জ্ঞান জানা লোকদেরকেই আওলিয়া গাউস কুতুব বলা হয়। তাদেরই মাজার হয়।
মাজার এবং কবরের পার্থক্য অনেক। কোরআনের আয়াত “বালইন্নদা রাব্বিহিম ইয়ারজুকুন”। মাজার হলো আল্লাহ বিশেষ রহমত প্রাপ্ত রিজিক প্রাপ্ত লোকদের আবাসস্থল। কবর হলো মৃত মানুষের আবাসস্থল। মৃত মানুষের জন্য কবর আর জীবিত মানুষের জন্য মাজার। এই সাধারণ পার্থক্য যারা বুঝেনা তাদের সাথে কি আর কথা বলা যায়? তাই তাদেরকে চিনে নিতে হবে। তারা আসলে কোন ফেরকার?
সত্য জানা আর সভ্য হওয়ার জন্য জ্ঞানের বিকল্প নেই। এই জ্ঞান অর্জন করার জন্য রাসুল(স.) কাবা শরীফ থেকে চার কিলোমিটার দূরে জাবালুল নুর পর্বতের আড়াই হাজার ফুট উপরে হেরা গুহায় মোরাকবা করে আমাদের শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। হেরা গুহায় মারফত আর কাবার শরীয়ত। শরীয়তে শরিক থাকে। মারফতে শরিক নেই। উন্নতির চরম শিখরে উঠতে হলে এই মারফতের জ্ঞান লাগবে। তা না হলে মুসলিম জাতি কোন দিনও উন্নতির চরম শিখওে উঠতে পারবে না।
লেখক: মানবাধিকার কর্মী

আরও পড়ুন

পেকুয়ায় নিখোঁজের পর দুই চাচাতো ভাইয়ের মরদেহ উদ্ধার

দেশকে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে সেনাবাহিনী: প্রধান উপদেষ্টা

সিরাজগঞ্জে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি করা কিলার মুছা কক্সবাজারে গ্রেপ্তার

মালয়েশিয়ায় ২১৪ বাংলাদেশিসহ ৬০২ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রধান উপদেষ্টার কাছে নির্বাচনী রোডম্যাপ চেয়েছে বিএনপি

দেশে এখন নির্বাচনের চেয়ে সংস্কার জরুরি: জামায়াত

ডুসাটের নতুন সভাপতি জয়নাল আবেদীন ও সাধারণ সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন 

এবার ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা পেলেন বিমান ও নৌবাহিনীর কর্মকর্তারা

টেকনাফে ছাত্র জনতার উপর হামলার পলাতক আসামী গ্রেফতার

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত থেকে সরানো হলো র‌্যাবকে

রাজনৈতিক দূর্বৃত্তপনার কারণেই বৌদ্ধ বিহারে হামলার বিচার হয়নি

টেকনাফে অস্ত্র দিয়ে যুবককে ফাঁসানোর প্রতিবাদে রাস্তায় নামলেন ছাত্র-জনতা